বাংলাদেশ সরকার ২০২৫ সালের ২৮ এপ্রিল 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠনের গেজেট প্রকাশ করেছে। এই অধিদপ্তর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করবে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, শহীদ ও আহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন এবং গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠা করা ।
২০২৪ সালের ১২ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে এই অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর ২৮ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। চূড়ান্ত অনুমোদনের পর ২০২৫ সালের ২৮ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে অধিদপ্তরটি আনুষ্ঠানিকভাবে গঠিত হয় ।
জনবল ও অবকাঠামো: প্রাথমিকভাবে ২০ জন জনবল নিয়ে অধিদপ্তরটি কার্যক্রম শুরু করবে। অস্থায়ীভাবে শাহবাগের 'জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন' কার্যালয় থেকে পরিচালিত হবে ।
মূল দায়িত্ব:
গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ ও গবেষণা।
শহীদ ও আহতদের তালিকা প্রস্তুত ও গেজেট প্রকাশ।
শহীদ ও আহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন ও কল্যাণসাধন।
গণকবর ও স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ।
গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শ প্রচার ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা।
প্রতি বছর ৫ আগস্ট 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস' হিসেবে পালন।
এই অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকার ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তাদের ত্যাগের স্মৃতি সংরক্ষণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ফজর | ৫.৩০ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৪ টা বিকাল |
মাগরিব | ৬ টা সন্ধ্যা |
এশা | ৭.৩০ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১.৪০ মিনিট দুপুর |