বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১২ মে ২০২৫ তারিখে একটি গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এই সিদ্ধান্তের ফলে দলটি আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর, দলটির বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগ ওঠে। এই অভিযোগগুলোর বিচার প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থায় সরকার দলটির কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
নিষেধাজ্ঞাটি সংশোধিত সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় জারি করা হয়েছে। এই আইনের মাধ্যমে সরকার আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলোর সকল কার্যক্রম স্থগিত করে।
বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করেছে, ফলে দলটি আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
ভারত এই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, "গণতন্ত্রে কাজের একটা পদ্ধতি আছে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সেই গণতান্ত্রিক পদ্ধতি না মেনে। সংগত কারণেই এটি এক উদ্বেগজনক ঘটনা।"
ফজর | ৫.৩০ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৪ টা বিকাল |
মাগরিব | ৬ টা সন্ধ্যা |
এশা | ৭.৩০ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১.৪০ মিনিট দুপুর |